ভর্তির আগে প্রশ্ন-উত্তর

ভর্তির আগে আপনার মনের সকল প্রশ্নের উত্তর এখানে পাবেন।

আমি কিভাবে কোর্স করব বা ভর্তি হব ?

আপনি চাইলে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আমাদের ফ্রি কোর্স করতে পারবেন বা পেইড কোর্স করতে পারবেন । শুধুমাত্র ফ্রি কোর্স করেই নিশ্চিতভাবে প্রথম মাসে থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন ।

আমাদের স্টূডেন্টরা কোর্সের প্রথম মাসে ১০/১৫ হাজার টাকা ইনকাম করে এবং ৩ মাস পর থেকে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা এবং ৬ মাস পর থেকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকার বেশী ইনকাম করে ।

বিশেষ সুবিধা:

১. প্রতিদিন নাসির স্যারের ২ ঘন্টা ক্লাস

২. প্রতিদিন সাপোর্ট টীমের ১৬ ঘন্টা সাপোর্ট

৩. সকল সফটওয়্যার ও রিসোর্স ফ্রি’তে প্রোভাইড

৪. মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস ও সাপোর্ট

৫. বায়ারের সাথে ইন্টারভিউ করতে ইনসেনটিভ কেয়ার সাপোর্ট

৬. কোর্স শেষে সার্টিফিকেট প্রদান, যেটা দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর পাশাপাশি বাংলাদেশী কোম্পানীতেও ৩০-৫০ হাজার টাকা বেতনে চাকরী করা যাবে ।

প্রয়োজনীয় লিংক:

ফ্রি কোর্স লিংক: marketingcanvashub.com/freecourse/

পেইড কোর্স: marketingcanvashub.com/course/

এডমিশন প্রসিডিউর: marketingcanvashub.com/admission/

——————————————————————-

উপরের লিংক ওপেন করতে না পারলে বিকল্প লিংক: https://marketingcanvashub.blogspot.com/

প্রশ্ন: ভর্তি হওয়ার আগে বা টাকা পাঠানোর আগে কি স্যারের সাথে ফোনে কথা বলা যাবে ?

উত্তর: ভর্তির আগে আমাদের সাথে ফোনে যোগাযোগ বা কথা বলার কোন সিস্টেম নেই । উপরের ”পেইড কোর্স” এবং “Admission” লিংকে ক্লিক করে লাইন বাই লাইন পড়লে পানির মত সহজ করে আপনি সবকিছু বুঝতে পারবেন । সবাই আমাদের সাথে কথা না বলে এভাবেই ভর্তি হয় ।

প্রশ্ন: ভর্তি ফি কিভাবে পাঠাবো ?

উপরের Admission পেইজে নাসির স্যারের বিকাশ, রকেট ও নগদ নাম্বার এবং ২ টি ব্যাংক একাউন্ট দেয়া আছে । নাম্বারগুলো ১০০% সঠিক এবং সবগুলো নাসির স্যারের পারসোনাল নাম্বার ।

প্রশ্ন: মানি রিসিপ্ট কি দিবেন ?

আমাদেরকে টাকা পাঠানোর পর বিকাশ মেসেজের স্ক্রীণশটটি ই আপনার মানি রিসিপ্ট । তাই বিকাশ, রকেট, নগদ বা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পর স্ক্রীণশট বা ছবি সেইভ করে রাখবেন । তাছাড়া আপনার বিকাশ বা ব্যাংক স্টেটমেন্টে এটি স্থায়ীভাবে থাকবে । এটি দিয়ে আপনি যে কোন সময় ক্লেইম করতে পারবেন ।

প্রশ্ন: টাকা পাঠানোর পর কিভাবে ক্লাসে জয়েন করব ?

ওয়েব সাইটে উল্লেখিত বিকাশ বা ব্যাংকে পেমেন্ট করে ঐ স্ক্রীণশট বা ছবি সহ আমাদের এডমিশন ফরমটি ফিলাপ করতে হবে । ফিলাপ করার পর আপনি ইমেইল পাবেন । এই মেইলে ক্লাস জয়েনিং লিংক এবং ও সকল নিয়ম বলা থাকবে

প্রশ্ন: আপনারা ফোনে কথা বলেন না কেন ?

আমরা পরিপূর্ণভাবে মনযোগ দিই আমাদের স্টূডেন্টদের সাকসেস এর দিকে । সেজন্য নাসির স্যার সহ সকল সাপোর্ট টীম মেম্বাররা আমাদের পেইড স্টূডেন্টদেরকে প্রতিদিন ১৬ ঘন্টা অনলাইনে সাপোর্ট দেন । সাপোর্ট এ আমরা এতটাই ব্যস্ত থাকি যে ফোনে কথা বলার সুযোগ হয় না । আর তাছাড়া আমরা চাইনা কাউকে বুঝিয়ে-শুনিয়ে ভর্তি করাতে । আমাদের সাথে কথা না বলেই গত 4 বছর ধরে অসংখ্য স্টূডেন্ট ভর্তি হচ্ছে ।

প্রশ্ন: ক্লাস ও সাপোর্ট কিভাবে হয় ? কখন হয় ?

শুধুমাত্র অনলাইনে আমাদের ক্লাস ও সাপোর্ট হয় । নাসির স্যার ক্লাস করান রাত ৮.৩০টা থেকে রাত ১১.৩০ পর্যন্ত এবং অনেকজন সাপোর্ট টীম মেম্বার পালাক্রমে সাপোর্ট দেন প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৩ টা পর্যন্ত । সর্বমোট ১৬ ঘন্টা সাপোর্ট আর বাকী ৮ ঘন্টা গ্রূপ ডিসকাশন ।

প্রশ্ন: কোর্স ফি কত ?

মোট কোর্স ফি ১২০০০ টাকা । সম্পূর্ণ টাকা একসাথে পেমেন্ট করে ভর্তি হতে হবে । কিন্তু এখন একটা অফার আছে – কেউ চাইলে ১০৭০০ টাকা দিয়ে ভর্তি হতে পারবে এবং বাকী টাকা প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা করে এক বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে । এই অফারটি যে কোন সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।

প্রশ্ন: কোর্স ফি কি কিছু কম রাখা যাবে ?

কোনভাবেই কোর্স ফি কম রাখার সুযোগ নেই । নাসির স্যারের ক্লাস ও সাপোর্ট টীমের ১৬ ঘন্টা সাপোর্ট সহ আমরা যে সকল সুযোগ সুবধা দিয়ে থাকি তার মূল্য কমপক্ষে ১ লাখ টাকা হওয়া উচিত । আমাদের দৃষ্টিতে সুযোগ সুবিধার তুলনায় আমাদের কোর্স ফি একদমই কম ।

কোর্সের মেয়াদ কত দিন ?

একবার ভর্তি হওয়ার পর আনলিমিটেড টাইম ক্লাস করা যাবে ও সাপোর্ট নেয়া যাবে । কিন্তু একটানা ৩ মাস ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে ভর্তি বাতিল হবে ।

প্রশ্ন: আমি কি ফ্রি’তে শিখতে পারব ?

নিশ্চিতভাবেই পারবেন । হাজার হাজার স্টূডেন্ট আমাদের পেইড কোর্সে ভর্তি না হয়ে সম্পূর্ণ ফ্রি’তে শিখে প্রতি মসে ২০-৫০ হাজর টাকার বেশী ইনকাম করছে। আপনি যদি যদি আন্তারিকভাবে চেষ্ট করেন অবশ্যই পারবেন । ফ্রি কোর্স করতে উপরের ”ফ্রি কোর্স” বাটনে ক্লিক করুন ।

প্রশ্ন: কি রকম কম্পিউটার লাগবে ?

যতদিন কোম্পানী আপনাকে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা বেতন দিবে ততদিন আপনাকে অতি সাধারণ কাজ গুলো করতে হবে । এগুলে করতে ২০ বছরের পুরাতন কম্পিউটার হলেও সমস্যা নেই । সুতারাং ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য কম্পিউটারের কনফিগারেশন নিয়ে একদমই ভাবতে হবে না । মাত্র ৮ থেকে ১০ টাকা দিয়ে পুরাতন কম্পিউটারের দোকানে বা ফেসবুকে সেকেন্ড হ্যান্ড ডেক্সটপ কম্পিউটার বা ল্যাপটপ পাওয়া যায় আবার ১০/১২ হাজার টাকায় পুরাতন ল্যাপটপ পাওয়া যায় । এগুলো দিয়েই অনেক ভালভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা যাবে ।

প্রশ্ন: মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে ?

অনেকেরই প্রশ্ন থাকে স্মার্ট ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে কিনা ?

উত্তর হল : যাবে আবার যাবে না । বুঝিয়ে বলছি ।

মোবাইল দিয়ে যা যা করা যাবে:

১. ফাইভার এপস দিয়ে ফাইভার একাউন্ট ম্যানেজম্যান্ট

২. বায়ারের সাথে ফাইভারে চ্যাটিং

৩. কাজ পাওয়া

৪. জমা দেয়া

৫. পেমেন্ট ট্রান্সফার করা

৬. কাজ শিখা অর্থাৎ মোবইল দিয়ে আপনি আমাদের ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো দেখতে পারবেন ।

৭. আমাদের জুম লাইভ ক্লাসে সংযুক্ত হতে পারবেন । ক্লাস করতে পারবেন

যা করা যাবে না :

১. প্রফেশনাল কাজগুলো মোবাইল দিয়ে করাটা খুবই অসুবিধাজনক । যে কোজ আপনি কম্পিউটার দিয়ে ১ঘন্টায় করে ফেলতে পারবেন সেই কাজ মোবাইল দিয়ে করতে আপনার কমপক্ষে ৫ ঘন্টা সময় লাগবে ।

তাহলে সমাধান কি :

এখন শুধুমাত্র মোবাইল দিয়ে আমাদের ভিডিও ক্লাসগুলো দেখুন, কাজ শিখতে থাকুন ।

কিছু কাজ শিখার পর যখন আপনার কনফিডেন্স আসবে যে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন তখন একটি পুরাতন ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ কিনে ফেলুন ।

মাত্র ১০ হাজার টাকার ভিতরে আপনি পুরাতন ল্যাপটপ পাবেন । যেটা দিয়ে আপনি খুব ভালভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো করতে পারবেন । ফেসবুক, বিক্রয়ডটকম বা সরাসরি পুরাতন ল্যাপটপের দোকানে খোঁজ করুন ।

অথবা মাত্র ৫ হাজার টাকায় পুরাতন ডেক্সটপ কম্পিউটার পাবেন ।

খুব মনযোগ দিয়ে কাজ করতে থাকুন । ইনশাল্লাহ মাত্র ২ মাসের ইনকাম দিয়ে আপনি ঝকঝকে ব্রান্ড নিউ ল্যাপটপ কিনতে পারবেন ।

শুভকামনা এবং দোয়া আপনার জন্য ।

প্রশ্ন: ফ্রিল্যান্সিং কি রকম ইংলিশ লাগবে ?

প্রশ্ন: ফ্রিল্যান্সিং করতে ইংলিশ কেমন লাগবে ?

উত্তর: একদম বেসিক লেভেলের ইংলিশ দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা যাবে । তারপর আপনি যতই ফ্রিল্যান্সিং করতে থাকবেন ততই আপনার ইংলিশ ইমপ্রুভ হবে । কারণ ফ্রিল্যান্সিং করা মানে ইংলিশ এর সাগরে ডুবে থাকা । আর যত আপনার ইংলিশে উন্নতি করবেন তত আপনার ইনকাম বাড়তে থাকবে ।

আমাদের অনেক স্টূডেন্ট আছে মাত্র ক্লাস এইটে পড়ে কিন্তু অনেক ভালভাবে ফ্রিল্যান্সিং করছে ।

বিষয়টি ব্যাখ্যা করছি:

১. বায়াররা আপনার সাথে কখনো ভিডিও চ্যাট, বা অডিও চ্যাট করবে না । কারণ কাজের বিষয়গুলো মুখে কথা বলে বুঝানো অনেক কঠিন । লিখে লিখে বুঝানো খুব সহজ । তাই বায়াররা সবসময় টেক্সট ট্যাচ করে । আপনি মাসে লাখ টাকার কাজ করলেও বায়ারদের সাথে হোয়াটস এপে বা ভিডিও কলে কথা বলার প্রয়োজন হবে না । কারণ বায়াররা জানে যে ইংলিশ আপনার মাতৃভাষা না । আপনি ইংলিশে কাঁচা হবেন এটাই স্বাভাবিক ।

২. সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং করতে আপনার ইংলিশ স্পোকেন স্কিল, এবং লিসনিং স্কীল কোন প্রয়োজন নাই ।

৩. বায়াররা যখন আমাদের সাথে ইংলিশে লিখে লিখে চ্যাট করে তখন খুব সহজ শব্দ ব্যবহার করে যেন আমরা বুঝতে পারি । যার ফলে বায়ারের লেখা পড়ে বুঝার জন্য বেসিক লেভেলের ইংলিশই যথেষ্ট ।

৪. ফ্রিল্যান্সিং করতে আপনার রাইটিং স্কীল মোটামোটি ভাল হতে হবে । আপনার লেখা যদি বায়ার বুঝতে না পারে তাহলে প্রবলেম । এখন আপনি যদি ইন্টারনেটের টুলসগুলো ব্যবহার করে লিখেন তাহলে আপনার কোন বানান ভুল হবে না, গ্রামার ভুল হবে না, যে কোন বাংলা শব্দের ইংলিশ এবং যে কোন ইংরেজী শব্দের বাংলা মুহুর্তেই আপনি সার্চ করে বের করতে পারবেন । এবং কোন একটা সেনটেন্স লিখার পর সেটা সঠিক হয়েছে কিনা সেটাও সাথে সাথে যাচাই করতে পারবেন । যার ফলে ইন্টারনেটের হেল্প নিয়ে নির্ভুলভাবে ইংলিশ লিখা যায় ।

আরেকটি কথা হল বায়ার আপনার সাথে শুধু কাজ সংক্রান্ত কথা বলবে । মনে করুন বায়ার আপনার সাথে ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে কথা বলছে তাহলে তার সকল কথা ফেসবুক মার্কেটিং সংক্রন্ত ২০/৩০ টি শব্দের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে । এখন এই ২০/৩০ শব্দের অর্থ আপনি জানলেই তার সাথে সারাদিন কথা বলতে পারবেন । আপনি যখন ফেসবুক মার্কেটিং কাজটা শিখবেন তখন ঐ কাজের মধ্যেই এই ২০/৩০ টা টেকনিক্যাল শব্দের অর্থ জানবেন এবং বুঝবেন । তাই আপনাকে ভোকাবুলারি ইমপ্রুভ করার জন্য ডিকশনারী মুখস্ত করার দরকার নাই । শুধু খুব ভালভাবে কাজটা শিখলেই সেই কাজের সকল টেকনিক্যাল ওয়ার্ড এর শব্দার্থ আপনার মুখস্ত হয়ে যাবে ।

তাই ফ্রিল্যান্সিং করার আগে আলাদাভাবে কোন ইংলিশ কোচিং করতে হবে না । আমাদের কোর্স এর মধ্যেই প্রথমে স্টেপ বাই স্টেপ ইংলিশ শিখানো হয় ।

সাপোর্ট: আমাদের সাপোর্ট টীম প্রতিদিন ১৬ ঘন্টা জুম এর মাধ্যমে লাইভ সাপোর্ট দেয় । কোন কিছু বুঝতে বা করতে বা বায়ারের সাথে ট্যাচ করতে কোন প্রবলেম হলে সাপোর্ট টীম সরাসরি জুমের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারে ঢুকে আপনার আই.ডি থেকে বায়ারের সাথে চ্যাট করে ।

প্রশ্ন: ইনকাম শুরু হতে কতদিন সময় লাগবে ?

প্রতিদিন যদি ১২ ঘন্টা করে আমাদের গাইডলাইন অনুযায়ী সময় দেন তবে এক মাস আর যদি ৬ ঘন্টা করে সময় দেন তবে ২ মাসের মধ্যে ইনকাম শুরু হবে ।

প্রশ্ন : যদি ১ম মাস থেকে ইনকাম করতে না পরি ?

আমাদের গাইডলাইন অনুযায়ী প্রতিদিন ১২ ঘন্টা করে সময় দেয়ার পরও যদি আপনি সফল হতে না পারেন তবে আমরাই আপনাকে প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকা ভাতা দিব । কিন্তু শর্ত হল আপনাকে প্রতিদিন আমাদের ক্লাস করতে হবে এবং ক্লাসের হোমওয়ার্কগুলো করতে হবে ।

প্রশ্ন: নতুন ব্যাচ কখন শুরু হয় ?

উত্তর: প্রতি মাসের ১ তারিখ, ১০ তারিখ ও ২০ তারিখ এ ৩ টি নতুন ব্যাচ শুরু হয় । যে কোন একটি ব্যাচে ভর্তি হয়ে একদম শুরু থেকেই ধারাবাহিকভাবে ক্লাস শুরু করতে পারবনে ।

প্রশ্ন: আমি কি পারব ?

বাংলাদেশের লাখ লাখ ছেলে পারছে । আপনার চাইতেও অনেক কম যোগ্যতাসম্পন্ন ছেলে মেয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক ভাল আয় করছে । এখন আপনি পারবেন কিনা সেটা আপনাকেই চিন্তা করতে হবে । ভালভাবে কাজ শিখলে নিশ্চিতভাবে পারবেন না হলে নিশ্চিতভাবে পারবেন না ।

প্রশ্ন: এটাকে কি একমাত্র পেশা হিসেবে নেয়া যাবে ?

ইয়েস ফ্রিল্যান্সিং একটি লাইফটাইম প্রফেশন । দৈনিক ৮ ঘন্টা করে কাজ করলে মাসে নিশ্চিতভাবেই ৫০ হাজার টাকার উপর ইনকাম করা যায় । দ্রূত প্রমোশন হয় ও সেলারী বাড়ে । তাছাড়া এখানে কোন বেকার সমস্যা নেই । আর ভবিষ্যতে সকল চাকরীই অনলাইনে হয়ে যাবে ।

প্রশ্ন: ফ্রিল্যান্সিং করে আমি মাসে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিন্ম কত টাকা ইনকাম করতে পারব ?

প্রথমে ফাইভারে বিভিন্ন বায়ারের ছোটখাট কাজ গুলো গুলো করবেন । এর মধ্য থেকে কিছু বায়ার আপনার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে আপনাকে ফুল টাইম পারমানান্ট জব অফার করবে । ফুল টাইমে জব এর সর্বনিন্ম বেতন হল ১২০০ ডলার বা ১ লাখ ২০ হাজার টাকা । আপনি চাইলে নিজে নিজে একটা বা দুইটা চাকরী করতে পারেন আবার চাইলে লোকজন রেখে ৪/৫ টা ফুল টাইম চাকরী বা কন্ট্রাক্টচুয়াল জব করাতে পারবেন । ইনকামের হিসাব টা আপনি নিজেই করে নিন । কিন্তু সবকিছুই অর্থহীন যদি আপনি ভালভাবে কাজ না শিখেন ।

প্রশ্ন: চাকরীজীবী, স্টূডেন্ট বা গৃহিনীরা কি দৈনিক ২/৩ ঘন্টা পার্ট টাইম ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে ?

পারবেন । এখানে ফুল টাইম জব আবার পার্ট টাইম জব দুই রকমের চাকরী পাওয়া যায় । আপনি পার্ট টাইম জব এবং কন্ট্রক্ট বেসিসে কাজগুলো করতে পারবেন । কাজ নিয়ে আপনার সুবিধামত করে জমা দিলে পেমেন্ট পাবেন ।

প্রশ্ন: এত সহজ হলে সবাই করছে না কেন ?

সবাই শিখার জন্য পরিশ্রম করে না এই জন্য সফল হয় না ।একজন মানুষ গ্রাজুয়েশন কম্পিলিট করার পর সরকারী-বেসরকারী চাকরীতে এপ্লাই করতে পারলেও ফ্রিল্যান্সিং জবে এপ্লাই করতে পারবে না । ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে অবশ্যই শূণ্য থেকে কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট কাজগুলো ভালভাবে প্রফেশনাল লেভেলে শিখতে হবে, পাশাপাশি বায়ার ম্যানেজম্যন্ট কাজ নেয়া – জমা দেয়া এগুলো ও শিখতে হবে । সঠিক গাইডলাইন মেনে ভালভাবে কাজ শিখলে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে সফল হওয়া যায় । ফ্রিল্যান্সিং শিখার সময় অনেক কঠিন কিন্তু শিখার পর কাজ করতে সহজ ।

প্রশ্ন: প্রতিদিন কতক্ষণ সময় ‍দিতে হবে ?

ফুল টাইম করলে ৮ থেকে ১২ ঘন্টা আর পার্ট টাইম করলে ২ থেকে ৩ ঘন্টা

প্রশ্ন: মাসে কত টাকা ইনকাম করা যাবে ?

ফুল টাইম জব করলে ৫০ হাজার টাকা প্লাস আর পার্ট টাইম জব করলে মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা । তবে আপনি যদি কঠিন ও ক্রিটিক্যাল কাজগুলো শিখতে থাকেন তবে একই সময় দিলে আপনার ইনকাম ডাবল বা ট্রিপল হবে । তবে প্রথমে সহজ কাজ দিয়ে শুরু করতে হবে ক্রমান্বয়ে কঠিন কাজে যেতে পারবেন ।

প্রশ্ন: রাত জেগে কাজ করতে হবে কিনা ?

আপনি কাজের অর্ডার নিয়ে আপনার সুবিধামত কাজ করবেন । রাত-দিন যথন ইচ্ছা তখন কাজ করতে পারবেন কোন সমস্যা নেই । কাজটি করে যে কোন সময় জমা দিলেই অটোমেটিক্যালি আপনার একাউন্টে সেলারী চলে আসবে । সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং মানেই রাত জেগে কাজ করা না ।

প্রশ্ন: এটা হালাল নাকি হারাম ?

১০০% হালাল । আপনি কাজ করবেন কোম্পানী আপনাকে বেতন দিবে । অবশ্যই হালাল । তবে কেউ যদি বুঝে শুনে কোন হারাম কোম্পানীতে জব করে তবে তা অবশ্যই হারাম । এই রকম হারাম কোম্পানীতে কেউ জব করলে তার সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক থাকবে না ।

প্রশ্ন: কিভাব বুঝব আপনারা সঠিক নাকি ভূয়া ?

এটা বুঝানোর কোন ইচ্ছা আমাদের নেই । আমরা চাই সবাই ফ্রি’তে শিখুক সেজন্য আমাদের সকল টিউটোরিয়াল, রিসোর্স, ডিভিডি সবকিছু সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আমাদের ওয়েব সাইটে দিয়েছি । গত ১০ বছর ধরে হাজার হাজার ভিডিও আপলোড করা হচ্ছে । উদ্দেশ্য একটাই সবাইকে ফ্রি’তে শিখানো । আমাদের এই ফ্রি ভিডিওগুলো দেখে যদি প্রতি মাসে ২০/৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন তবে বুঝবেন আমরা সঠিক আর না পারলে নিশ্চিত হবেন আমরা ভুয়া ।

ফ্রি কোর্স লিংক: https://marketingcanvashub.com/freecourse/

পেইড কোর্স: https://marketingcanvashub.com/course/

স্টূডেন্ট সাকসেস: https://marketingcanvashub.com/our-succes

ইউটিউব চ্যালেন লিংক: https://www.youtube.com/@freelancernasirfans

প্রশ্ন: আপনাদের ফ্রি ও পেইড কোর্সের মধ্যে পার্থক্য কি ?

১. ফ্রি কোর্সে ভিডিও দেখে শিখবেন আর পেইড কোর্সে নাসির স্যার সরাসরি অনলাই ‍জুমের মাধ্যমে রাত ৮.৩০ থেকে ১১.৩০ ক্লাস নেয় । ক্লাসে আপনি নাসির স্যারকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং যে কোন বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ করতে পারবেন ।

২. ফ্রি কোর্সে সাপোর্ট দেয়া হয় সপ্তাহে ১দিন শনিবার রাত ৮টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত । আর পেইড কোর্সে সাপোর্ট দেয়া হয় প্রতিদিন ১৬ ঘন্টা- সকাল ১০ টা থেকে রাত ৩ টা পর্যন্তা ।

৩. পেইড কোর্সে ইনসেনটিভ কেয়ার নেয়া হয় ।

৪. পেইড কোর্সে সকল সফটও্যার ও রিসোর্স ফ্রি’তে দেয়া হয় । কাজ পাওয়া , করা জমা দেয়া, পেমেন্ট ট্রান্সফার সবকিছুতে স্টেপ বাই স্টেপ হেল্প করা হয় ।

প্রশ্ন: আপনারা কি কোন গ্যারান্টি দিচ্ছেন ?

আপনি সফল হতে পারবেন কিনা, এই গ্যারান্টি দুনিয়ার কেউ দিতে পারবে না । আপনার গ্যারান্টি আপনাকেই দিতে হবে । যদি আপনি গ্যারান্টি দিতে পারেন যে প্রতিদিন ১২ ঘন্টা বা কমপক্ষে ৫ ঘন্টা সময় দিতে পারবেন এবং আরো নিশ্চিত করতে পারেন যে পরিপূর্ণ ভাবে আমাদের গাইডলাইন ফলো করেন তবে ইনশাল্লাহ ১০০% কনফার্ম যে আপনি সফল হবেন । যদি এমন হয় যে আপনি প্রথম মাসে সফল হলেন না তবে দ্বিতীয় মাসে হবেন, দ্বিতীয় মাসে না হলে তৃতীয় মাসে হবেন । হবেনই হবেন । শুধুমাত্র লেগে থাকতে হবে । যদি পরিপূর্ণভাবে আমাদের গাইডলাই ফলো করার পরও আপনি সফল না হন আমাদের ইন্সটিটিউট থেকে প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকা ভাতা দেয়া হয় ।

প্রশ্ন: শুনলাম কেউ সফল না হলে আপনারা প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা দেন ।

ইয়েস সত্য । আমাদের পরিপূর্ণ গাইডলাইন মেনে প্রতিদিন ১২ ঘন্টা করে সময় দেয়ার পরও যদি আপনি প্রথম মাস থেকে ইনকাম শুরু করতে না পারেন তবে যেই যেই মাসে আপনার ইনকাম হবে না সেই মাসে আমাদের ইন্সটিটিউট থেকে ২ হাজার টাকা উৎসাহ ভাতা দেয়া হয় । তবে প্রতিদিন ১২ ঘন্টা করে কোন সময় কি কি কাজ করেছেন তার লিষ্ট সাবমিট করতে হবে ।

প্রশ্ন: ফ্রিল্যান্সিং কি বন্ধ হয়ে যেতে পারে ?

বিদেশী কোম্পানীগুলো কম খরচে কাজ করানোর জন্যই ফ্রিল্যান্সিং উদ্ভাবন করেছে । যেই কাজের জন্য তাদের দেশের এমপ্লয়ীকে ৪ লাখ টাকা বেতন দেয় সেই কাজের জন্য আমদেরকে সেলারী দেয় মাত্র ৪০ হাজার টাকা । ফ্রিল্যান্সিং বন্ধ হলে উন্নত বিশ্বের লাখ লাখ কোম্পানী বন্ধ হয়ে যাবে । তাছাড়া ভবিষ্যতের পৃথিবী হল অনলাইন চাকরী অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এর যুগ । আমাদের জীবন-যাপন, ব্যাবসা বানিজ্য, লেখাপড়া সবকিছুই অনলাইন হয়ে যাচ্ছে । সুতরাং অনলাইনে চাকরী করার সিষ্টেম বন্ধ হয়ে যাবে নাকি ভবিষ্যতে আরো বাড়বে তা নিজেই অনুমান করতে পারবেন ।

প্রশ্ন: কাজ করানোর পর যদি বায়ার বেতন না দেয় ?

বায়ার মার্কেটপ্লেসে আপনার বেতন পরিশোধ করার পরই আপনাকে হায়ার করতে পারবে এবং আপনি কাজ করে বায়ারকে জমা দিলে মার্কেটপ্লেসেই আপনাকে সেলারী পেমেন্ট করবে । সুতরাং সিষ্টেমের কারণে এটা সম্ভব হয় না ।

প্রশ্ন: একাউন্ট যদি সাসপেন্ড হয়ে যায় ?

আপনি সঠিক গাইডলাইন মেনে কাজ করলে কখনো একাউন্ট সাসপেন্ড হবে না । কিন্তু যদি তার পরও সাসপেন্ড হয়ে যায় তবে আপনার পরিবারের যে কোন সদস্যকে একটা একাউন্ট খুলে দিয়ে তার আই.ডি থেকে আপনি কাজ করতে পারবেন ।

কিছু জনপ্রিয় প্রশ্নের উত্তর:

ফ্রিল্যান্সিং করতে ইংলিশ ও কম্পিউটার কেমন জানতে হবে ?

কোর্স শুরু করার সময় আমারা ধরে নিই যে আমাদের স্টূডেন্টগণের ইংলিশ এবং কম্পিউটার নলেজ একদম শূণ্য । সেই শূণ্য থেকে আমরা স্টেপ বাই স্টেপ ফ্রিল্যান্সিং এর উপযোগী কম্পিউটার ও ইংলিশ শিখাই ।

এটার জন্য আলাদা কোন পেমেন্ট করতে হয়না । কোর্স এর মধ্যেই অন্তভূর্ক্ত । তাই আপনাকে আগে থেকে কম্পিউটার বা ইংলিশের কোর্স করার দরকার নাই । আমাদের প্রচুর স্টূডেন্ট আছে যারা মাত্র ক্লাস এইট পাশ কিন্তু অনেক ভালভাবে ফ্রিল্যান্সিং করছে ।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে কিনা ?

মোবাইল দিয়ে কোনভাবেই ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব নয় । ফ্রিল্যান্সিং হল অফিসিয়াল কাজ । আর অফিসিয়াল কাজ কখনো মোবাইল দিয়ে সম্ভব নয় । তবে আপনি ১০ হাজার টাকার ভিতর পুরাতন ল্যাপটপ পাবেন যেগুলো দিয়ে অনেক ভাল ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে ।

ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা ইনকাম করতে পারব ?

পার্ট টাইম করলে অর্থাৎ ডেইলি ৩/৪ ঘন্টা সময় দিলে মাসে ৪০/৫০ হাজার টাকা আর ফুল টাইম সময় দিলে মাসে ৮০/৯০ হাজার প্লাস । তার পর যত বেশী অভিজ্ঞতা বাড়তে থাকবে ক্রমান্বয়ে ইনকাম বাড়তে থাকবে ।

ফ্রিল্যান্সিং এত সহজ হলে সবাই করছে না কেন ?

বাংলাদেশে শুধু সার্টিফিকেট শো করে চাকরী পাওয়া যায় । কিন্তু বিদেশী বায়াররা সার্টিফিকেট দেখে কাজ দেয় না । তারা গুরুত্ব দেয় আপনি প্র্যাকিটিক্যালি কম্পিউটারের কি কি কাজ পারেন । কত ভালভাবে পারেন । আপনি যদি অনেক বেশী শিক্ষিত হয়ে থাকেন তবে আপনাকে অনেক বেশী গুরুত্ব দিবে । কিন্তু কাজ না জানলে শুধুমাত্র সার্টিফিকেট দেখে কখনোই চাকরী দিবে না ।

ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে অবশ্যই কম্পিউটারের কাজগুলো একদম শূণ্য থেকে শিখতে হবে ।

কম্পিউটারের প্রফেশনাল কাজ বলতে ওয়ার্ড এক্সেল জানা না বরং ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং ইত্যাদি ইত্যাদি । এছাড়া আরো শিখতে হবে কিভাবে বায়ার পাবেন, ইন্টারভিউ করে কাজ নিবেন, জমা, দিবেন, পেমেন্ট ট্রান্সফার করবেন ইত্যাদি ।

তাই কেউ যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চায় তাহলে তাকে কমপক্ষে ৩ মাস সময় নিয়ে কাজগুলো শিখতে হবে । কিন্তু আমাদের দেশের শিক্ষিত বেকাররা শিখতে রাজী না । তাদের মতে জীবনে তো ২৫/২৬ বছর পড়ালেখা করলাম আর কত ?

তাই তেমন কিছু না শিখে মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট তৈরী করে এবং এপ্লাই করতে থাকে । যার ফলে যা হওয়ার তাই হয় । কাজ তো পায় না বরং একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যায় । আবার কাজ পেলেও করতে পারে না যার ফলে স্বাভাবিকভাবেই বায়ার সেলারী দিবে না । তার পর বলে ফ্রিল্যান্সং ভুয়া ।

আপনি যদি আসলেই ফ্রিল্যান্সার হতে চান এবং শিখার জন্য পরিশ্রম করতে রাজী থাকেন তাহলে জাষ্ট নিচের ফ্রি কোর্সের লিংকে ক্লিক করে ৪০ টি ভিডিও দেখুন । কিন্তু জাষ্ট এই ৪০টা ভিডিও দেখার মাধ্যমে আপনি একদম শূণ্য থেকে ধাপে ধাপে ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিশ্চিতভাবে মাসে ২০/৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন । এক টাকাও খরচ করতে হবে না ।

ফ্রিল্যান্সিং শিখার সময় খুব কঠিন । কিন্তু শিখার পর কাজ করতে কোন কষ্ট হয় না ।

আমাদের ফ্রি কোর্স লিংক: https://marketingcanvashub.com/ফ্রি-কোর্স/

পেইড কোর্স লিংক: https://marketingcanvashub.com/পেইড-কোর্স/

কি রকম কম্পিউটার লাগবে ?

যতদিন আপনি প্রতি মাসে ৪০/৫০ হাজার টাকা ইনকাম করবেন ততদিন আপনি খুব সাধারণ কাজগুলো করবেন । আর সাধারণ কাজগুলো করতে খুবই সাধারণ মানের কম্পিউটারই যথেষ্ট । যতই পুরাতন বা সাধারন হোক কোন সমস্যা নাই ।

কিন্তু যখন আপনি ৭০/৮০ হাজার টাকার বেশী ইনকাম করবেন তখন আপনার ভাল মানের কম্পিউটার লাগবে । তখন কেমন কম্পিউটার কিনবেন সেটা আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন ।

আমি কি পারব ?

বাংলাদেশের লাখ লাখ ছেলে পারছে । আপনার চাইতেও অনেক কম যোগ্যতাসম্পন্ন ছেলে মেয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক ভাল আয় করছে । এখন আপনি পারবেন কিনা সেটা ভেবে দেখুন ।

ভালভাবে কাজ শিখলে নিশ্চিতভাবে পারবেন না হলে নিশ্চিতভাবে পারবেন না ।

ভবিষ্যতে এই কাজের চাহিদা কেমন থাকবে ?

এখন মানুষ বাসায় বসে অনলাইনে অফিস করে । ভবিষ্যতে সরাসরি কোন চাকরীই থাকবে না, সকল চাকরীই অনলাইন বেজড হয়ে যাবে । আর অনলাইনে জব মাসে সারা পৃথিবীর জব মার্কেট আপনার জন্য খোলা । দরকার শুধু ভালভাবে কাজ শিখা ।

অনেক বেশী মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শিখলে কি কম্পিটিশন বেড়ে যাবে ?

সারা বিশ্বে মাত্র ৫টা দেশের মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করে আর বাকী ২০০ টি দেশ কাজ দেয় । বাংলাদেশের সকল মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শিখলেও কাজের কোন অভাব হবে না । ক্রমান্বয়ে ফ্রিল্যান্সিং জব মার্কেট বড় হচ্ছে চাকরীর সংখ্যা বাড়ছে । কিন্তু সেই হারে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার তৈরী হচ্ছে না । যার ফলে যত দিন যাচ্ছে চাকরীও বাড়ছে বেতনও বাড়ছে । এই সেক্টরে যারা ভালভাবে কাজ পারে তারা প্রচুর প্রচুর কাজ পাচ্ছে আর যারা ভালভাবে কাজ না শিখেই এপ্লাই করবে তারা শত শত এপ্লাই করেও কাজ পাবে না ।